Monday, March 20জাতির কথা বলে
Shadow

হেলথ কর্নার

অটিজম চিকিৎসায় সফলতার নতুন দিগন্ত

অটিজম চিকিৎসায় সফলতার নতুন দিগন্ত

হেলথ কর্নার
অটিজম শব্দটি শুনলেই আমাদের চোখের সামনে ভেসে উঠে এমন একটি শিশু যে সব সময় আত্মমগ্ন থাকে; কারও সঙ্গে কথা বলে না, নিজের জগতেই নিজে বিচরণ করে। যার কোনো বন্ধু নাই, কারও চোখে চোখ রেখে কথা বলে না বা শোনে না; একই কাজ বার বার করতে থাকে। এদের অনেকে আবার কথাও বলতে পারে না। অনেকে কথা বলতে পারলেও সঠিকভাবে পারে না। অটিস্টিক শিশুদের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথিতে চমৎকার ফলাফল পাওয়া যায়। হোমিওপ্যাথিক ওষুধের মাধ্যমে শিশুর নিউরোডেভেলপমেন্ট হয়। ফলে, শিশুদের মধ্যে আচরণের পরিবর্তন লক্ষণীয়। হোমিওপ্যাথিক ওষুধের মাধ্যমে অটিস্টিক শিশুদের ইতিবাচক পরিবর্তনের সন্ধান দিতেই আজকের এই প্রবন্ধ। অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডার: অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডার এক ধরনের নিউরো ডেভেলপমেন্টাল ডিসঅর্ডার; যেখানে অনেক ধরনের মানসিক সমস্যা বা প্রতিবন্ধকতা একসঙ্গে ঘটে। ফলে, বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পরিপূর্ণ মানসিক বৃদ্ধি ঘটে না। এ ধরনের নিউরোলজিক্যাল...
বরই এর রস অ্যান্টি-ক্যানসার ড্রাগ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

বরই এর রস অ্যান্টি-ক্যানসার ড্রাগ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

হেলথ কর্নার
আমাদের দেশে বিভিন্ন প্রজাতির বরই রয়েছে। এতে ভিটামিন ‘সি’ গলার ইনফেকশনজনিত অসুখ (যেমন- টনসিলাইটিস, ঠোঁটের কোণে ঘা, জিহ্বাতে ঠাণ্ডাজনিত লালচে ব্রণের মতো ফুলে যাওয়া, ঠোঁটের চামড়া উঠে যাওয়া) দূর করে। বরই এর রস অ্যান্টি-ক্যানসার ড্রাগ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এই ফলে রয়েছে ক্যানসার সেল, টিউমার সেল, লিউকেমিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করার অসাধারণ শক্তি। ক্যানসার প্রতিরোধ: বরই এর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান বিদ্যমান, যারা টিউমারের উপর সাইটোটক্সিক প্রভাব বিস্তার করে। যার ফলে শরীরে ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। রক্ত পরিশুদ্ধি: শুকনো বরই এর মধ্যে স্যাপোনিন, অ্যাল্কালয়েড এবং ট্রাইটারপেনয়েড উপাদান থাকে যারা রক্ত পরিশুদ্ধ করে এবং হজম প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে। দুশ্চিন্তা: এরা অবসাদ এবং দুশ্চিন্তা দূর করে। ইনসোমনিয়া বা অনিদ্রা: ইনসোমনিয়া এবং দুশ্চিন্তা অনেক মানুষের ক্ষেত্রে দেখা যায়। বরই এর শক্তি...
কিছু খাবার দেহের হাড় ক্ষয়ের জন্য বিশেষভাবে দায়ী

কিছু খাবার দেহের হাড় ক্ষয়ের জন্য বিশেষভাবে দায়ী

হেলথ কর্নার
মানবদেহের কাঠামো তৈরি হয় হাড়ের মাধ্যমে। তাই হাড় ভালো থাকলে আপনি সুস্থ থাকবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অনেকের মুখে শোনা যায় হাড়ের সমস্যা। হাড়ের যত্নের বিষয়ে আমরা বেশির ভাগ মানুষই খুবই উদাসীন। ক্যালসিয়ামের ঘাটতি, অনিয়মিত খাওয়া-দাওয়া, নিয়মিত শরীরচর্চার অভাব, এই কারণগুলোর জন্যই মূলত হাড়ের ক্ষয় হতে শুরু করে। সুস্থ থাকতে চিকিৎসকরা বলেন, এখন থেকেই হাড়ের যত্ন নেওয়া শুরু করা প্রয়োজন। হাড়ের যত্ন নেয় এমন খাবার বেশি করে খেতে হবে। সেই সঙ্গে হাড় ক্ষয়ের জন্য দায়ী এমন কিছু খাবার খাওয়া থেকেও দূরে থাকার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। হাড় ‍দুর্বল হলে কিংবা ক্ষয় হয়ে গেলে মানবদেহ ভার বহনে সম্ভব হয় না। দেখা যায়, কিছু খাবার দেহের হাড় ক্ষয়ের জন্য বিশেষভাবে দায়ী। সেই খাবারগুলো আপনার অজান্তেই আপনি খাচ্ছেন, এতে হাড় ক্রমশই দুর্বল হয়ে যাচ্ছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন খাবারগুলো দেহের হাড়ের ক্ষতি করছে-...
পুষ্টিগুণ বজায় রাখতে ফল খেতে হবে দিনের নির্দিষ্ট সময়ে

পুষ্টিগুণ বজায় রাখতে ফল খেতে হবে দিনের নির্দিষ্ট সময়ে

হেলথ কর্নার
ফল কখন খাবেন এ নিয়ে নানা জনের নানা মত। কেউ বলছেন, খালি পেটে পানি আর ভরা পেটে ফল খেতে হয়। আবার কেউ বলেন, সন্ধ্যার আগে ফল খেয়ে নেওয়া উচিত। গবেষণা বলছে, মানে যতই ভালো হোক না কেন, ফলের পুষ্টিগুণ বজায় রাখতে ফল খেতে হবে দিনের নির্দিষ্ট সময়ে। তবেই ফলে থাকা ভিটামিন, প্রোটিন এবং খনিজ শরীরের উপকারে আসবে। ফল খাওয়ার ভালো সময় সকাল বেলা খালি পেটে স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে উপকারী যে কাজটি সেটি হলো- একটি ফল খাওয়া। যেহেতু পেট খালি, তাই এই অভ্যাস ফলটির পুষ্টি শরীরে গ্রহণে সহায়তা করবে। এ ছাড়া ফলটি হজম করতে পাকস্থলীকেও তেমন বেগ পেতে হয় না। তবে যাদের পাকস্থলীতে আলসার কিংবা বুক জ্বালাপোড়ার সমস্যা আছে তাদের সকালে খালি পেটে ফল খাওয়া উচিত নয়। আবার শিশু, বৃদ্ধ বা যাদের পাকস্থলি দুর্বল তাদের এই অভ্যাস এড়াতে হবে। কারণ, কমলাজাতীয় ফল, আনারস, আঙুর ইত্যাদিতে থাকে অ্যাসিডিক অ্যাসিড, যা গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিডের উৎপাদন বাড়ায় ...